“কৃষি জমিতে আগ্রাসন রুখে দাও, চা শ্রমিকদের বাঁচতে দাও”
বন্ধুগণ,
“কৃষি জমিতে আগ্রাসন রুখে দাও, চা শ্রমিকদের বাঁচতে দাও”–এই শ্লোগানকে সামনে রেখে হবিগঞ্জের চান্দপুরের চা শ্রমিকদের কৃষি জমি স্পেশাল ইকোনমিক জোনের নামে কেড়ে নেবার প্রক্রিয়ার প্রতিবাদে আমরা মঙ্গলধ্বনি, সমাজতান্ত্রিক ছাত্রফ্রন্ট, বিপ্লবী ছাত্র মৈত্রী এবং বাংলাদেশ ছাত্র ফেডারেশন–এই চারটি সংগঠনের ঝিনাইদহ শাখার আয়োজনে ঝিনাইদহের পায়রা চত্বরে আজ শনিবার, ০৯ জানুয়ারি ২০১৬ সকাল ১১.৩০টায় একটি মানব বন্ধন ও সংহতি সমাবেশের আয়োজন করেছিলাম। কিন্তু সমাবেশে বিপ্লবী ছাত্র মৈত্রী–এর যুগ্ম আহ্বায়ক প্রসেনজিত বিশ্বাস বক্তব্য প্রদানকালে পুলিশের বিশেষ শাখা (স্পেশাল ব্র্যাঞ্চ)-এর কর্মকর্তারা এসে মাইক বন্ধ করে দেন আমাদের লিফলেটে সরকার–বিরোধী বক্তব্য থাকা এবং সমাবেশে সরকার–বিরোধী বক্তব্য প্রদানের অজুহাতে। এরপর তারা আর মানব বন্ধন অনুষ্ঠিত হতে দেন নি। স্বাধীন বাংলাদেশে সভা–সমাবেশের উপর পুলিশী নিষেধাজ্ঞা জনগণের গণতান্ত্রিক অধিকারের উপর অগণতান্ত্রিক হস্তক্ষেপ ছাড়া আর কিছুই নয়, এ ধরনের ঘটনা এই দেশকে ক্রমাগত একটি পুলিশী রাষ্ট্রে পরিণত করছে। (বিস্তারিত…)